Sale!

Berela Powder (বেড়েলা গুঁড়া) – 100gm

Original price was: 100.00৳ .Current price is: 80.00৳ .

+ Standard Shipping

Berela Powder (বেড়েলা গুঁড়া) এর উপকারিতাঃ

 

১. অপুষ্টিজনিত কার্শ্য রোগ: অপুষ্টির কারণে শরীর যেখানে শুকিয়ে যাচ্ছে বা কৃশ হচ্ছে অথবা দূর্বল হচ্ছে, সেখানে পীতপুষ্প বেড়েলার মূলের চূর্ণ দেড় গ্রাম বা ১৫০০ মিলিগ্রাম মাত্রায় ধারোষ্ণ দুধ আধা কাপ ও একটু মিছরির গুড়া মিশিয়ে দু’বেলা খেতে হবে।

২. উরঃক্ষতে: কোনো কারণে অকস্মাৎ বুকে আঘাত লেগে রক্ত উঠছে, সেক্ষেত্রে পীতপুষ্প বেড়েলার মূল ৫ গ্রাম নিয়ে জল দিয়ে বেটে একটু দুধ মিশিয়ে খেতে দিতে হবে। প্রথম দিন তিন বার, পরে দিন থেকে প্রতিদিন ২ বার করে খেতে হবে। এটাতে উরঃক্ষত সেরে যাবে।

৩. আবাহুক রোগ: হাত ঘোরানো যায় না, পুরোপুরি উঁচু করাও যাচ্ছে না, এক্ষেত্রে দু’রকম ফসলের সাদা এবং হলুদ বেড়েলা মূল ১৫ থেকে ২০ গ্রাম নিয়ে ৪ কাপ জলে সিদ্ধ করে এক কাপ থাকতে নামিয়ে, ছেঁকে প্রতিদিন একবার করে খেতে হবে; তবে সিদ্ধ করার পূর্বে একটু ভিজিয়ে রেখে থেঁতো করে সিদ্ধ করতে হবে। যদি সাদা ফুলের গাছ জোগাড় না হয়, তাহলে হলুদ ফুলের বেড়েলা গাছের মূল নিতে হবে।

৪. রক্তপিত্ত: এই রোগের ক্ষেত্রে ২০ গ্রাম বেড়েলার সমগ্র গাছকে ক্বাথ করে ৪ কাপ জলে সিদ্ধ করে আধা কাপ থাকতে নামিয়ে ছেঁকে রাখতে হবে, তবে মূলাংশ বেশি থাকলে ভালো হয়, তারপর এক কাপ দুধ ঐ ক্বাথ মিশিয়ে একটু গরম করে ওটা খেতে হবে। এইভাবে দুধ ক্বাথের সাথে মিশিয়ে কিছুদিন খেলে ওটা সমস্যা সেরে যাবে।

৫. রক্তার্শে: সে বহিবর্লি হোক আর অন্তবর্লি হোক, পীত বেড়েলার মূল ১০ থেকে ১২ গ্রাম একটু থেঁতো করে নিয়ে ৪ কাপ জলে সিদ্ধ করে এক কাপ থাকতে নামিয়ে, ছেঁকে সেই ক্বাথে খই চূর্ণ মিশিয়ে অথবা খই ভিজিয়ে খেতে হবে। এটা ব্যবহার করলে ২ থেকে ৩ দিনের মধ্যে রক্তপড়া বন্ধ হয়ে যাবে। আরও কিছুদিন খেলে অর্শের বর্লিটাও চুপসে যাবে।

৬. বাতরক্তে: রোগটা খুবই কঠিন, এটা শরীরের কোনো অংশকে বিকৃত (deformation) করতে পারে অথবা সঙ্কুচিত করতে পারে। এক্ষেত্রে বেড়েলার মূল ২০ গ্রাম ৪ কাপ জলে সিদ্ধ করে এক কাপ থাকতে নামিয়ে, ছেঁকে সেই ক্বাথ খেতে হবে। আর বেড়েলার ক্বাথ দিয়ে তৈরী তেল যাকে বেড়েলার তেল বলে; সে তেল সর্বাঙ্গে মালিশ করতে হবে।

৭. স্বরভঙ্গ: যেখানে রসবহ স্রোত বিকারগ্রস্ত হয়ে স্বরভঙ্গ হয়, সে স্বরভঙ্গ সেরে যায়; কিন্তু যে স্বরভঙ্গ ক্ষয়রোগ থেকে আসে, যেমন যক্ষ্মার স্বরভঙ্গ এ স্বরভঙ্গটি রোগ না। সারলে সারবে না, সুতরাং উপরিউক্ত কারণে যে স্বরভঙ্গ হবে, সেক্ষেত্রে বেড়েলা মূলের ছাল আধ গ্রাম মাত্রায় নিয়ে মধুর সঙ্গে মিশিয়ে রেখে দিতে হবে, সারাদিনে ৫ থেকে ৭ বারে একটু একটু করে চেটে খেতে হয়। এই রকম দুই তিন দিন খেলে ওটা প্রশমিত হবে।

৮. হৃদযন্ত্রের বিবৃদ্ধি (Dilated heart): এরা অল্প খেলেই ভালো থাকেন, একটা জোরে চললেই হাঁপাতে থাকেন, দৌড়ানো তো দূরের কথা, এই ক্ষেত্রে শ্বেত বেড়েলার মূলের ছাল চূর্ণ আধ গ্রাম মাত্রায় সকালে ও বিকাল আধা কাপ অল্প গরম দুধের সঙ্গে খেতে হয়, ২ থেকে ৪ দিন খেলেই রুগী বিশেষ উপকারিতা উপলব্ধি করতে পারবেন।

৯. মূত্রকৃচ্ছ্রতা: মেদস্বী লোক প্রস্রাব করতে গেলে কষ্ট হয়, দাঁড়িয়েও সরলভাবে প্রস্রাব হচ্ছে না, যেন ভেতর থেকে একটা বাধা সৃষ্টি হচ্ছে, এ বাধাটা কিন্তু রসবহ স্রোতে বায়ুবিকার; এক্ষেত্রে বেড়েলার বা পীতপুষ্প মূল

১০ গ্রাম একটু থেঁতো করে ২ কাপ জলে সিদ্ধ করে, এক কাপ থাকতে নামিয়ে, ছেঁকে সেই ক্বাথটা সকালে অর্ধেক ও বিকালে অর্ধেকটা খেতে হবে, এর দ্বারা ঐ কৃচ্ছ্রতার কিছুটা উপশম হবে।

১০. শ্বেত ও রক্তপ্রদরে: এই রোগে শ্বেত বা পীত বেড়েলার প্রয়োগের ক্ষেত্রটি হলো যেসব মায়েদের অগ্নিবল কম, পুষ্টিকর কিছু খেয়ে হজম করারও সামর্থ্য নেই, অথচ তাঁদের সাদা বা রক্ত স্রাবে, এছাড়াও এ রোগের নাম শ্বেতপ্রদর বা রক্ত প্রদর, এক্ষেত্রে বেড়ালার মূলে ১০ গ্রাম একটু থেঁতো করে ৪ কাপ জলে সিদ্ধ করে, এক কাপ থাকতে নামিয়ে, ছেঁকে, সকালের দিকে আধা কাপ দুধে মিশিয়ে তার অর্ধেকটা আর বাকী অর্ধেকটা বিকালের দিকে দুধ মিশিয়ে খেতে হবে। এর দ্বারা তাঁর শরীরের বলাধান ফিরে আসবে এবং রোগেরও উপশম হবে।

 

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “Berela Powder (বেড়েলা গুঁড়া) – 100gm”

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Shopping Cart
Berela Powder (বেড়েলা গুঁড়া)Berela Powder (বেড়েলা গুঁড়া) – 100gm
Original price was: 100.00৳ .Current price is: 80.00৳ .
Scroll to Top